সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:০৩ অপরাহ্ন
মাসুম বিল্লাহ অস্ট্রেলিয়া থেকেঃ বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় জাতীয় দৈনিক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার-এর কার্যালয়ে পরিকল্পিত হামলা, অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় তীব্র নিন্দা, ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে প্রবাসি লেখক ও সাংবাদিকদের বৃহত্তম সংগঠন অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন (ABJA)। সংগঠনটি একে বাংলাদেশের সংবাদপত্রের ইতিহাসে একটি “কালো দিন” আখ্যা দিয়ে বলেছে, এ ধরনের সন্ত্রাসী আক্রমণ গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের অধিকার ও সাংবাদিকদের জীবননিরাপত্তার ওপর সরাসরি আঘাত।
বক্তারা আরও বলেন, বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র। প্রতিটি নাগরিকের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সরকারের সাংবিধানিক দায়িত্ব। কিন্তু গণআন্দোলনের যোদ্ধা হাদি-র নৃশংস হত্যাকাণ্ড এবং প্রথম আলো–ডেইলি স্টারের মতো প্রতিষ্ঠানে হামলা প্রমাণ করে, রাষ্ট্র তার দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হচ্ছে।
আজ ২১ ডিসেম্বর (রবিবার) সন্ধ্যায় সিডনির লাকেম্বাস্থ ধানসিঁড়ি রেস্তোরাঁর হলরুমে এক প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়। পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াতের মাধ্যমে সভার সূচনা করা হয়। সংগঠনের সভাপতি মোহাম্মাদ আবদুল মতিন-এর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ ও কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য আকিদুল ইসলাম-এর যৌথ সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন;এস এম দিদার হোসেন, বেলাল হোসেন ঢালী, মোস্তাফিজুর রহমান মঞ্জু, হাজী মোঃ দেলওয়ার হোসেন, এহতেশামুল মুজিব মৃদুল, আতাউর রহমান, অর্ক হাসান, দিলারা জাহান, মোঃ রেজাউল করিম, শরিফুল ইসলাম স্বপন, শাকিল সিকদার, সামসুল আরেফিন রিয়াদ প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, আগুন ধরিয়ে দেওয়া, অফিস ভাঙচুর, গুরুত্বপূর্ণ নথি ও সরঞ্জাম লুটপাট এবং মাঠপর্যায়ে সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও হত্যাচেষ্টার ঘটনা স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে দেশজুড়ে ভয়ভীতি সৃষ্টির মাধ্যমে সাংবাদিকতা দমন করার একটি সংঘবদ্ধ অপচেষ্টা চলছে। একইসঙ্গে সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ছায়ানটে হামলার মতো ঘটনাগুলো দেখিয়ে দেয়—এটি কেবল গণমাধ্যম নয়, মুক্তচিন্তা ও সংস্কৃতির ওপরও আক্রমণ।
সিডনিতে প্রথম আলো–ডেইলি স্টারে পত্রিকা অফিসে হামলা অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদে প্রতিবাদ সভা
মাসুম বিল্লাহ অস্ট্রেলিয়া থেকেঃ বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় জাতীয় দৈনিক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার-এর কার্যালয়ে পরিকল্পিত হামলা, অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় তীব্র নিন্দা, ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে প্রবাসি লেখক ও সাংবাদিকদের বৃহত্তম সংগঠন অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন (ABJA)। সংগঠনটি একে বাংলাদেশের সংবাদপত্রের ইতিহাসে একটি “কালো দিন” আখ্যা দিয়ে বলেছে, এ ধরনের সন্ত্রাসী আক্রমণ গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের অধিকার ও সাংবাদিকদের জীবননিরাপত্তার ওপর সরাসরি আঘাত।
বক্তারা আরও বলেন, বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র। প্রতিটি নাগরিকের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সরকারের সাংবিধানিক দায়িত্ব। কিন্তু গণআন্দোলনের যোদ্ধা হাদি-র নৃশংস হত্যাকাণ্ড এবং প্রথম আলো–ডেইলি স্টারের মতো প্রতিষ্ঠানে হামলা প্রমাণ করে, রাষ্ট্র তার দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হচ্ছে।
আজ ২১ ডিসেম্বর (রবিবার) সন্ধ্যায় সিডনির লাকেম্বাস্থ ধানসিঁড়ি রেস্তোরাঁর হলরুমে এক প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়। পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াতের মাধ্যমে সভার সূচনা করা হয়। সংগঠনের সভাপতি মোহাম্মাদ আবদুল মতিন-এর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ ও কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য আকিদুল ইসলাম-এর যৌথ সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন;এস এম দিদার হোসেন, বেলাল হোসেন ঢালী, মোস্তাফিজুর রহমান মঞ্জু, হাজী মোঃ দেলওয়ার হোসেন, এহতেশামুল মুজিব মৃদুল, আতাউর রহমান, অর্ক হাসান, দিলারা জাহান, মোঃ রেজাউল করিম, শরিফুল ইসলাম স্বপন, শাকিল সিকদার, সামসুল আরেফিন রিয়াদ প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, আগুন ধরিয়ে দেওয়া, অফিস ভাঙচুর, গুরুত্বপূর্ণ নথি ও সরঞ্জাম লুটপাট এবং মাঠপর্যায়ে সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও হত্যাচেষ্টার ঘটনা স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে দেশজুড়ে ভয়ভীতি সৃষ্টির মাধ্যমে সাংবাদিকতা দমন করার একটি সংঘবদ্ধ অপচেষ্টা চলছে। একইসঙ্গে সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ছায়ানটে হামলার মতো ঘটনাগুলো দেখিয়ে দেয়—এটি কেবল গণমাধ্যম নয়, মুক্তচিন্তা ও সংস্কৃতির ওপরও আক্রমণ।
সভায় বলা হয়, হামলার সময় বহু স্থানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিষ্ক্রিয়তা প্রশ্নবিদ্ধ। বক্তারা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, রাষ্ট্র কি তবে সন্ত্রাসী শক্তির নীরব পৃষ্ঠপোষকে পরিণত হচ্ছে? দেশে ক্রমবর্ধমান সহিংসতা, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট ও সাংবাদিকদের টার্গেট করা জঙ্গিবাদী রূপান্তরের অশনিসংকেত বহন করছে।
প্রতিবাদ সভা থেকে অবিলম্বে হাদি হত্যাকাণ্ড, গণমাধ্যমে হামলা, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট ও সাংবাদিক হত্যাচেষ্টার সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন তদন্ত দাবি করা হয়। দোষীদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার আহ্বান জানানো হয়। একই সঙ্গে দেশ-বিদেশের সকল বিবেকবান মানুষ, সাংবাদিক সমাজ ও মানবাধিকারকর্মীদের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানায় অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন।
সভায় বলা হয়, হামলার সময় বহু স্থানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিষ্ক্রিয়তা প্রশ্নবিদ্ধ। বক্তারা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, রাষ্ট্র কি তবে সন্ত্রাসী শক্তির নীরব পৃষ্ঠপোষকে পরিণত হচ্ছে? দেশে ক্রমবর্ধমান সহিংসতা, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট ও সাংবাদিকদের টার্গেট করা জঙ্গিবাদী রূপান্তরের অশনিসংকেত বহন করছে।
প্রতিবাদ সভা থেকে অবিলম্বে হাদি হত্যাকাণ্ড, গণমাধ্যমে হামলা, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট ও সাংবাদিক হত্যাচেষ্টার সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন তদন্ত দাবি করা হয়। দোষীদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার আহ্বান জানানো হয়। একই সঙ্গে দেশ-বিদেশের সকল বিবেকবান মানুষ, সাংবাদিক সমাজ ও মানবাধিকারকর্মীদের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানায় অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন।