তিনি বলেন, আমরা যদি যথেষ্ট সচেতনতা সৃষ্টি করতে পারি। তাহলে ইলিশের উৎপাদন বাড়বে। আর ৯৫ ভাগ জেলেরা যদি ইলিশ ধরা বন্ধের সময় তারা না ধরেন তাহলে কেন আমরা বাকি কাজটা করতে পারবো না।
শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৩৯ পূর্বাহ্ন
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, জুন মাসের পরে যখন ইলিশ বাজারে আসবে, তখন যেন দামটা ঠিক থাকে। তা না হলে জনগণ আমাকে ক্ষমা করবে না।
শনিবার বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল অডিটরিয়ামে (বিএআরসি) ‘ইলিশ সম্পদ ব্যবস্থাপনায় প্রজনন সাফল্য নিরূপণ, জাটকা সংরক্ষণ ও ভবিষ্যৎ করণীয়’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. অরুরাধা ভদ্রের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন।
ইলিশের অর্থনৈতিক গুরুত্বের কথা উল্লেখ করে ফরিদা আখতার বলেন, মৌসুমে বাংলাদেশ থেকে এক বিলিয়ন ডলারের বেশি ইলিশ রপ্তানি করা যেতে পারে। আমরাও ইলিশ রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আনতে পারি। তবে আগে আমাদের দেশের মানুষকে ইলিশ খাওয়াতে হবে। এবার জুন মাসের পরে যখন ইলিশ বাজারে আসবে তখন যেন দামটা ঠিক থাকে সেদিকে নজর রাখতে হবে।
তিনি বলেন, আমরা যদি যথেষ্ট সচেতনতা সৃষ্টি করতে পারি। তাহলে ইলিশের উৎপাদন বাড়বে। আর ৯৫ ভাগ জেলেরা যদি ইলিশ ধরা বন্ধের সময় তারা না ধরেন তাহলে কেন আমরা বাকি কাজটা করতে পারবো না।
উপদেষ্টা বলেন, ইলিশ শুধু জালের কারণে নষ্ট হচ্ছে। এটা নিয়ে অভিযান চলছে, অনেক কারখানা বন্ধ করা হয়েছে। মুন্সীগঞ্জে জালের কারখানা রয়েছে।